Quantcast
Channel: Eisamay
Viewing all articles
Browse latest Browse all 1736

রংবাজিতে রং ধরেছে রেস্তোরায়, অনন্যার প্রয়াসে সামিল তারকারা

$
0
0

রজত কর্মকার

দেখতে দেখতে চার বছর পার করে ফেলেছে। ছোট চারা থেকে ধীরে ধীরে বড় বৃক্ষ হওয়ার পথে রেস্তোরার রংবাজি। তাই এ বছর কলেবরে এই খাদ্য উৎসব যেমন বেড়েছে, তেমনই রং ধরেছে রংবাজিতে। ১০৯ নম্বর ওয়ার্ডের পুর প্রতিনিধি অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে এক দিকে যেমন দেদার খাওয়া-দাওয়া থাকে, তেমনই থাকে প্রিয় শিল্পীদের অনুষ্ঠান চাক্ষুস করার সুযোগও। শুক্রবার ২৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে এই অনুষ্ঠান চলবে আগামী ২৭ জানুয়ারি পর্যন্ত।

67695405

অনুষ্ঠানের সূচনায় উপস্থিত ছিলেন কলকাতা কর্পোরেশনের ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ, টলিউড অভিনেতা আবির চট্টোপাধ্যায় এবং মিমি চক্রবর্তী। সূচনা হয় সাদা পায়রা এবং রঙিন বেলুন উড়িয়ে। অনন্যার কথায়, ‘সাদা পায়রা শান্তির প্রতীক হলে রঙিন বেলুন উন্নয়নের প্রতীক। তাই শান্তি থাক, তার সঙ্গে উন্নয়নও চলুক সমান ভাবে। অনুষ্ঠান যেমন রয়েছে, তার সঙ্গে রাস্তাঘাট, জল ইত্যাদির সমস্যার কথাও রয়েছে। গত ৪ বছরে নিজের সাধ্যমতো এই ওয়ার্ডকে ঢেলে সাজানোর চেষ্টা করেছি। সকলেই জানেন, এই ওয়ার্ড পুরসভার সবচেয়ে বড় ওয়ার্ড। এর এক দিকে পয়াঞ্চায়েত অঞ্চল রয়েছে। এক দিকে প্রান্তিক মানুষরা রয়েছেন আবার এক দিকে আকাশ ঝাড়ু বড় বড় কমপ্লেক্সও রয়েছে। দীর্ঘ দিনের জলের সমস্যার অনেকটা সমাধান করতে পেরেছি। ভবিষ্যতে গোটা ওয়ার্ডের মানুষ যাতে এই সুবিধা পান তার জন্য সচেষ্ট রয়েছি।’

67695414

অকপটে জানালেন, অনন্যা নিজে একজন ফুডি। খেতে ভীষণ পছন্দ করেন। এ বছরের রেস্তোরার রংবাজির থিম মায়ের হাতের ম্যাজিক ভার্সেস বাবুর্চির বাহাদুরি। বিভিন্ন স্টলে নিজে ঘুরে ঘুরে খাবার চেখে দেখলেনও। বললেন, ‘এখনও মায়ের হাতের রান্নাটা বড্ড মিস করি। সুযোগ পেলেই যদিও চলে যাই মায়ের কাছে। কিন্তু সুযোগটাই খুব কম হয়। তাই বছরে অন্তত এ ক’টা দিন ঠিক করে রাখি, এই ওয়ার্ডে আমার যত মায়েরা রয়েছেন, সকলের হাতের রান্নার স্বাদ তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করব। তার সঙ্গে অবশ্যই নানা নামকরা শিল্পীর অনুষ্ঠানও থাকবে। যআঁধের সারা বছর টিভির পর্দায় দেখেন, তাঁদের সামনাসামনি দেখার সুযোগ মিলবে। তার সঙ্গে যে সব মায়েরা পুরস্কার জিতলেন, তাঁরাও টিভিতে নিজেদের রেসিপি নিয়ে যাবেন রান্নার কামাল দেখাতে। এটুকু সুযোগ করে দিতে পেরে খুব ভালো লাগছে। সারা বছর এঁরা পরিবারের জন্য প্রাণপাত করেন। এক দিন না হয় নিজের জন্য কিছু করলেন।’

এই সময় পোলে অংশ নিন
67692780


ছবি: রজত কর্মকার



Viewing all articles
Browse latest Browse all 1736

Trending Articles



<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>