Quantcast
Channel: Eisamay
Viewing all 1736 articles
Browse latest View live

গরম ভাতের সঙ্গে আজ একটু সজনে ফুলের বড়া হোক! ভাবছেন বানাবেন কীভাবে?

$
0
0

এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: শীতের পরই চলে আসে বসন্ত। এই সময় নানা রকম অসুখ বিসুখের প্রকোপ বেড়ে যায়। ঠিক তেমনি বসন্তের বাতাসের সঙ্গে ভেসে বেড়ায় নানান রকমের অসুখ। আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় সক্রিয় হয়ে ওঠে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া।

সজনে ডাঁটা অনেকেরই বেশ পছন্দের একটি সবজি। সজনে ডাঁটা কেবল খেতেই যে সুস্বাদু তা নয় বরং এটি স্বাস্থ্য সুরক্ষার কাজেও বেশ প্রয়োজনীয়। বসন্তের শেষের দিকে সজনে ডাঁটা বাজারে ওঠে। শুধু সজনের ডাঁটাই নয়, সজনের পাতাও শাক হিসেবে খাওয়া যায়। উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ, পেটের সমস্যা সমাধান, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে বসন্ত রোগ প্রতিরোধ সবই সজনে ডাঁটার মাধ্যমে আমরা উপকার পেয়ে থাকি। কম যায় না সজনে ফুলও। রইল তেমনই একটি রেসিপি সজনে ফুলের বড়া।

উপকরণ:-সজনে ফুল, বেসন,কর্নফ্লাওয়ার,চালের গুঁড়ো,আদা কুঁচি ,লঙ্কা কুঁচি ভাজা জিরে গুঁড়ো, কালোজিরা,নুন পরিমাণ মতো।

প্রণালী :- প্রথমে সজনে ফুল খুব ভাল করে ধুয়ে শুকিয়ে রাখতে হবে। এরপর একটা বাটিতে এক এক করে বেসন,কর্নফ্লাওয়ার ও চালের গুঁড়ো নিয়ে নিন। এর পর তার মধ্যে আদা কুঁচি,লঙ্কা কুঁচি,কালোজিরে,ভাজা জিরে গুঁড়ো ও নুন মিশিয়ে দিন। এর পর তারমধ্যে সজনে ফুলগুলো খুব ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে গরম তেলে ভেজে নিলেই হয়ে যাবে সজনে ফুলের বড়া। গরম ভাতে একটু ঘি ও কাঁচালঙ্কা দিয়ে এই বড়া পরিবেশন করলে খুব ভালো লাগবে।


চেখে নয়, ছবি আর ভিডিয়োতেই বিচার হবে নানা পদ! ঘরবন্দি জীবনে অনলাইন রান্নার প্রতিযোগীতা শহরে

$
0
0

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: হোম কোয়ারানটিনে ক্রিকেটার থেকে অনুরাগী প্রত্যেকেই। লকডাউনের সময় বাড়িতে বসে থাকতে হচ্ছে। এমন অনেকে আছেন, যাঁদের অফিসের কাজ বাড়ি থেকেই করতে হচ্ছে। আবার এমনও আছেন সেটিরও সুযোগ নেই। তাঁরা ঘরে বসে বসে বেশিরভাগই সময় কাটাচ্ছেন অনলাইনে ছবি, ওয়েব সিরিজ দেখে। কিন্তু কত আর ছবি দেখে সময় কাটবে?

এই সময় আইসোলেশনে রেয়েছেন সলমন খান, ঘরের কাজ করছেন ক্যাটরিনা। বাড়িতে থেকে এচোঁড় রান্না করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন অনুপম রায়। কিন্তু সে সব তো সেলেবদের কথা। এমন সময় বাড়িতে থেকে আপনি নিশ্চই বোর হচ্ছেন?

তাই আপনার উৎসাহ দিতে এগিয়ে এসেছে মাঞ্চিং মংকস। উদ্যোগ, অনলাইনের মাধ্যমে রান্নার প্রতিযোগীতা। আপনি বাড়িতে থেকে রান্না করুন আর তার ভিডিয়ো বা ছবি পাঠিয়ে দিন মাঞ্চিং মংকসের অফিসিয়াল পেজের এই ঠিকানায়। admin@munchingmonks.com। আপনার রান্না বিচার করবেন বিখ্যাত সেই সব রেস্তোরাঁর শেফেরা। সোনার তরির শেফ মনোজ দাস, আফরার থেকে রয়েছেন সন্দীপ যাদব, অভিজিৎ দে ও স্বরূপ চট্টোপাধ্যায়। খেতে ভালোবাসে না, এমন মানুষ এই দুনিয়ায় মেলা ভার। রবি ঠাকুর বলেছিলেন, সব বাসনার সেরা বাসা রসনায়। রসনাতৃপ্তির জন্য বাঙালি অনেক অসাধ্যসাধন করতে প্রস্তুত। যতই দেশটা মার্কিন মুলুক হোক না কেন, বাঙালি ঠিক খুঁজে বার করবে সারা রান্নার হদিশ।

74859179

তবে, আপনাদের শেয়ার করা রেসিপি বা রান্নাগুলি পাঠানোর ক্ষেত্রে কিছু নিয়মে বেঁধেছেন এই মাঞ্চিং মংকসের সঞ্চালক তন্ময় বসাক। তিনি জানিয়েছেন, প্রতিদিন একটি করে রেসিপি গ্রহণ করা হবে, শুধুমাত্র বাড়ির তৈরি খাবারই এখানে জায়গা পাবে। কিন্তু খাবারের স্বাদ গ্রহণ না করে কীভাবে বিচার করা হবে? এর উত্তরে তিনি জানান, খাবারের উপস্থাপনা অর্থাৎ প্রেসেনটেশন, পুষ্টির মান, অ্যাপিয়ারেন্সকেই মুল বিচার করা হবে। তবে, রেসিপিগুলি অবশ্যই নিজস্বতা থাকতে হবে। ছবি বা ভিডিয়ো পাঠানোর শেষ তারিখ ১৪ এপ্রিল অর্থাৎ লকডাউন চলা পর্যন্ত চলবে এই প্রতিযোগীতা। প্রতিযোগীরা তাঁদের রান্না শেয়ার করার সময় অবশ্যই- #MunchingMonks #HomeMade #StayHome #SelfIsolation এগুলি ব্যবহার করবেন বলে জানিয়েছেন সঞ্চালক তন্ময় বসাক। বিজয়ীদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় সব উপহার। তবে, আর দেরি কিসের পাঠিয়ে দিন নিজের সব সেরা রেসিপিগুলি।

এই গরমে গৃহবন্দি, ঘরের বানান মন জুড়নো তরমুজ মোহিটো!

$
0
0

গরমে বাইরে থেকে ঘরে ফিরে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত হলে সারাদিনের ক্লান্তি দূর হয়ে প্রাণটা যেন জুড়িয়ে যায়। কিন্তু এই সময় দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। করোনা সংক্রমণ কমাতে গৃহবন্দি হয়েছে বাংলাও। বন্ধ হয়েছে সমস্ত পরিবহণ ব্যবস্থা। কমেছে দূষণ। কিন্তু মাঝ চৈত্রে পাল্লা দিয়ে চড়ছে তাপমাত্রার পারদ। তীব্র দহনে নাজেহাল দক্ষিণবঙ্গের বাসিন্দারা। এর হাত থেকে রেহাই পেতে ঘরে বসে বানিয়ে ফেলুন নানা রকমের শরবত।

লকডাউনে ঘরে বসে অনেকেই নানা রকম রান্না করে বাড়ির সবাইকে খাওয়াচ্ছেন। যে কদিন প্রিয়জনেরা সবাই বাড়িতে রয়েছেন, তাঁদের এই বিশেষ শরবতটি করে খাওয়ান। তারই হদিশ দিলেন শহরের বিখ্যাত একটি ক্যাফে পঞ্চমের আড্ডা। শেয়ার করছে তরমুজের মোহিটো। গরমের অতি পরিচিত ফল তরমুজ। রসালো, সুস্বাদু এই ফলটি যেমন আকারে বড় তেমনি এর গুণও অনেক। তরমুজে রয়েছে পটাশিয়াম ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন বি যা আমাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দেহের ভিতরে তৈরি হওয়া টক্সিনকে দূর করে যার ফলে শরীর চাঙ্গা থাকে। সেই সঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

74967996


উপকরণ: তরমুজ, লেবুর রস, পুদিনা, ব্রাউন সুগার, সাদা চিনি

পদ্ধতি: প্রথমে তরমুজ থেকে কয়েকটি টুকরো কেটে নিন। এর পর টুকরোগুলো গ্লাসের মধ্যে দিয়ে দিন। এর পর ওর মধ্যে লেবুর রস দিয়ে দিন। ভালো করে মিশিয়ে নিন গ্লাসের মধ্যে। এর পর ওই গ্লাসের মধ্যে ২০ মিলিলিটার তরমুজের মোহিটো সিরাপ ও পুদিনার সিরাপ মিশিয়ে নিন। এর পর বরফ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এর পর ওই গ্লাসের উপর তরমুজের কুঁচি ও পুদিনা পাতা সাজিয়ে দিলেই তৈরি তরমুজের মোহিটো।

লকডাউনে রেস্তোরাঁর খোঁজে

$
0
0

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: লকডাউনের বাজারে অনেক দূরের রেস্তোরাঁর খাবারও পেয়ে যেতে পারেন বাড়িতে বসে। এমনিতে যা পাবেন না। ফুড-ডেলিভারি অ্যাপের সাহায্যে কোন অঞ্চলে কোন রেস্তোরাঁর খাবার পারেন এখন? খোঁজ দিলেন দেবলীনা ঘোষ

অধিকাংশ রেস্তোরাঁ বন্ধ এখন। কিন্তু তাতে কী? সুইগি-জোম্যাটোর জন্য বেশ কিছু রেস্তোরাঁ খোলা তো! লকডাউনের বাজারে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফুড ডেলিভারিকে জরুরি পরিষেবার আওতায় রাখায় অনেকের মুখেই হাসি। ঘরে বসে কিছু রেস্তোরাঁ থেকে তো খাবার পাওয়া যাবে!

খাদ্যপ্রেমীদের প্রশ্ন একটাই। আমাদের এলাকায় কোন কোন রেস্তোরাঁ খোলা থাকছে? কোথা থেকে কী খাবার আনাতে পারেন? বর্তমান পরিস্থিতিতে আপনি কিন্তু সেই রেস্তোরাঁয় সরাসরি গেলে খাবার পাবেন না। খাবার বুক করতে হবে সুইগি বা জোম্যাটোর মাধ্যমে। বিভিন্ন এলাকায় এক এক সময় এক রেস্তোরাঁ খোলা থাকে। সংখ্যাটা তাই বাড়ে, কমে। মিষ্টির দোকান থেকে মিষ্টি আনতে গেলে সময় বারোটা থেকে চারটে। কিছু অঞ্চলে বাড়ির রান্নাও পাওয়া যায়। আইসক্রিম থেকে বিরিয়ানি---অনেক দূরের খাবারও চলে আসছে বাড়িতে।

গড়িয়াহাট

হিসেব দেখাচ্ছে, দুপুরের দিকে ১৯১ রেস্তোরাঁ খোলা। মাঝে রেটিং দেখে বেছে নিতে পারেন নিজের পছন্দের খাবার। মেনল্যান্ড চায়না, মামা মিয়া, ডেইলি বেলি, জম জম, সুইট ট্রুথ, রামকৃষ্ণ লাঞ্চ হোম, নম্বর ফাইভ, কেভেন্টার্স, আজাদ হিন্দ ধাবা, জাইকা, ওয়াও মোমো।

পার্ক স্ট্রিট

অবশ্যই সবচেয়ে বেশি রেস্তোরাঁ দেখায় এখানে। মাঝে মাঝে ২০৫ রেস্তোরাঁ। তার মধ্যে রয়েছে কোয়ালিটি ওয়ালস, রলিক। এ ছাড়া পাবেন বাইকার্স ক্যাফে, হান ডি বিরিয়ানি, স্ন্যাকিং, লেবানিজ জংশন, বানানা লিফ, চটর পটর, আরসালান, সিরাজ গোল্ডেন রেস্টুরেন্ট।

গল্ফগ্রিন

এই এলাকায় ১৮৭টি রেস্তোরাঁর হিসেব মিলে যায় দিনের এক এক সময়। রেটিং দেখে বাছা যায় ক্যলকাটা পাই, অউধ ১৫৯০, নিউ কল্পনা মিষ্টান্ন ভান্ডার, উবুন্তু কমিউনিটি-দ্য ভেগান ক্যাফে, ফিরাঙ্গি বেক, পাঞ্জাব এক্সপ্রেস, গার্ডেন ক্যাফে, মোমো আই অ্যাম, চাউম্যান, আমিনিয়া।

শ্যামবাজার

এখানে একটা সময় দেখা গেল ১০০ রেস্তোরাঁর হিসেব। তার মধ্যে রয়েছে আপনা ধাবা, ওয়ে বল্লে বল্লে ধাবা, ভিখারাম চান্দমল, দ্য ফ্যাট ফিলার বার্গার্স, দেহাত, জিমিস কিচেন, আর্বান মসালা, স্টোরি অফ ফুড, স্টিমিং মাগ, আমেরিকান ওয়াফেল হাউজ।

যাদবপুর

দুপুরের দিকে সার্চ করে ১৭৯ রেস্তোরাঁর হিসেব মিলল। রেটিংয়ে হোল এনচিলাডা, উবুন্তু কমিউনিটি-ভেগান কাফে, বাবুর্চি ফ্যামিলি রেস্তোরাঁ, ডেইলি বেলি, কেভেন্টার্স, মামা মিয়া, পাঞ্জাব এক্সপ্রেস, হাটারি, পরিতৃপ্তি, চাওম্যান, আউধ ১৫৯০, মোমো আই অ্যাম।

কসবা

বেহরৌজ বিরিয়ানির সঙ্গে প্যারাডাইস বিরিয়ানিও পাবেন। দ্য হোল এনচিলাডা, কেভেন্টার্স, ফিরঙ্গি বেক, জিমিস কিচেন, ক্যালকাটা পাই, হাটারি, মামা মিয়া, সিমলা বিরিয়ানি, চাউম্যান, আউধ ১৫৯০, ওয়াও মোমো, বাসকিন্স রবিন্স থাকছে। ১৩০ রেস্তোরাঁর হিসেব থাকছে মাঝে মাঝে।

উল্টোডাঙা

দিনের কোনও কোনও সময় ১১৫ রেস্তোরাঁর হিসেব পেয়ে যেতে পারেন। রয়েছে টার্মিনাল ১১, ৬ বালিগঞ্জ প্লেস সেক্টর ১, ফ্যানটাস্টিক ফুড স্টোরি, চারকোল গ্রিল, সান্তা ডেলিভার্স, লাঞ্চ বক্স, ধাবেওয়ালে, পেটুক মহারাজ, আভেন স্টোরি পিৎজা, বেকারস নেস্টের মতো রেস্তোরাঁ।

বেহালা

এখানে মোট সারা দিনে ৭৫টি রেস্তোরাঁর হিসেব পাওয়া যাচ্ছে। সংখ্যাটা কমে, বাড়ে। তার মধ্যে থেকে বেছে নিন নিজের পছন্দমতো। গুপ্তা ব্রাদার্স, মোমো আই অ্যাম, চায়না জোন, বেহরৌজ বিরিয়ানি, প্যারাডাইস বিরিয়ানি, আমিনিয়া, তিওয়ারি ব্রাদার্স, হাজি সাহেব, রমা হোটেল, চাউম্যান।

গড়িয়া

খাবারের জন্য রয়েছে হাটারি, আজাদ হিন্দ ধাবা, বাসকিন রবিনস, ওয়াও মোমো, গ্লোবাল দেসি রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড কিচেন, হিন্দুস্থান সুইটস, আমিনিয়া, মছলি বাবা ফ্রাইস, দ্য গুড বোওল, রং দে বসন্তী ধাবা। এখানে এক সময় রেস্তোরাঁর সংখ্যা ৮৭ দেখাল।

ডেলিভারি অ্যাপ তো খোলা। কিন্তু অর্ডার আসছে তো? ডেলিভারি বয়রা বলছেন, সংখ্যাটা কমেছে। কিন্তু খারাপ নয়। যাঁরা খাবার আনছেন, তাঁদের কী বক্তব্য? যাদবপুরের প্রজ্ঞা বসু বলছেন, ‘বাবা-মায়ের বয়স হয়েছে। আমি বাড়ি থেকে কাজ করছি। রান্নার দিদিকে ছুটি দিয়েছি। তাই রোজই বাঙালি থালি আনাচ্ছি দুপুরে। রাতে রুটি আর তরকারি। টাকা দিচ্ছি অনলাইনে।’ একই বক্তব্য বছর পঞ্চাশের সুনীতা পালের। তিনি একা থাকেন। ছেলে-মেয়ে দু’জনেই বিদেশে থাকেন। ফলে ভরসা ছিল হোম ডেলিভারি। কিন্তু এখন তা বন্ধ হওয়ায় অনলাইন ফুড অ্যাপ গুলোই ভরসা। ‘ছেলে-মেয়ে বলে দেয়। আমি সেই মতো মোবাইলে দেখি। এখন শিখে গিয়েছি। কোনও দিন নিরামিষ, কোনওদিন ফিশ থালি---দিব্যি চলে যায় আমার’, বলছেন তিনি।

সবচেয়ে বড় ব্যাপার, এই সময় রেস্তোরাঁ গুলো ডেলিভারি দেওয়ার সীমানা বাড়িয়েছে। সুবিধে আপনারই। যদি পারেন কিছু টিপসও যোগ করে দেবেন অ্যাপ থেকে। হাজার হোক এই অসময়ে আপনার জন্য খাবার তো নিয়ে আসছেন এই মানুষগুলোই।

লকডাউনে হঠাৎ ভাইরাল ডালগোনা কফি, চ্যালেঞ্জ নিয়ে বানিয়ে ফেলুন!

$
0
0

এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: লকডাউনে গৃহবন্দি প্রায় গোটা বিশ্ব। সব কাজ চলছে বাড়ি বসেই। বাড়ির বাইরে বেরোতে না পেরে অনেকেই যেমন অস্থির হয়ে উঠছেন তেমনই অনেকদিন পর সুযোগ পেয়ে অনেকেই নিজের সৃজনশীলতা ঝালিয়ে নিচ্ছেন। কেউ আঁকছেন, কেউ গাইছেন, কেউ কবিতা লিখছেন। তবে সেলেব থেকে আমজনতা সকলেই কিন্তু বেশি সময় কাটাচ্ছেন রান্নাঘরে। ঘর গোছানোর পাশাপাশি রান্নার রকমারিতে চমকে যাচ্ছেন সকলে। যিনি কোনওদিন হয়তো এককাপ চাও বানাননি তিনিও বানিয়ে ফেলছেন খটমট সব রান্না। আর তা ঝপাঝপ পোস্ট হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কোয়ারানটিন কুকিং এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয়। তবে সবকিছুকে ছাপিয়ে হঠাৎ করেই লকডাউনে হিট ডালগোনা কফি। সাধারণ কফিকেই শিল্পগুণে নতুন রূপ দেওয়া। নামটা শুনলে ভারিক্কি মনে হলেও বানানো কিন্তু খুব সহজ।

তবে এই কফির ইতিহাস বলছে ভারত এবং পাকিস্তানেই মূলত এই কফির প্রচলন বেশি। একটা সময়ে এই কফিকে সবাই ফেঁতি হুই নামেই চিনতেন। কেননা ফেটিয়ে ফেনার মত করে তা বানানো হয় বলে। কিন্তু এখন এর পথ অনেক লম্বা। ডালগোনা শব্দটি এসেছে কোরিয়া থেকে। দক্ষিণ কোরিয়াতেও খুব জনপ্রিয় হয়েছে এই কফি। দেখে নিন কীভাবে বানাবেন।

যা যা লাগছে
ইনস্ট্যান্ট কফি মিক্স- ২ চামচ
চিনি-২ চামচ
গরম জল-২ চামচ
দুধ- পরিমাণ মত
বরফ- ৩ থেকে ৪ টে

যেভাবে বানাবেন
একটি বাটিতে চিনি, গরম জল আর কফি নিয়ে খুব ভালো করে মেশান। ইলেকট্রিক বিটার বা হ্যান্ড বিটার থাকলে ভালো। চামচ দিয়ে করলে বেশ অনেকটা সময় লাগে। খুব ভালো করে নাড়তে নাড়তে ফোম তৈরি হবে। এবার কাপে বরফের টুকরো দিয়ে দুধ ঢালুন। উপরে ফোমটা ছড়িয়ে দিন। কফি গুঁড়ো আর চকোলেট দিয়ে সাজিয়ে নিন। দিতে পারেন চকো চিপস বা চকোলেট বিস্কুটের টুকরো। ব্যাস তৈরি ডালগোনা কফি। তবে দুধ ব্যবহারের আগে জ্বাল দিয়ে নেবেন।

দেখে নিন ভিডিয়ো রেসিপি



খাদ্যবিলাসিদের জন্যে সুখবর, এবার বাড়িতে বসেই পান পাঁচ তারা হোটেলের সুস্বাদু খাবার!

$
0
0

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: খাদ্য রসিকদের কথা মাথায় রেখে জোম্যাটো এবং সুইগি-র মতো ফুড ডেলিভারিং অ্যাপ বাছাই করা কিছু দোকান থেকে খাবার ডেলিভারি দিচ্ছে বটে, কিন্তু বহু নামী হোটেলের সুস্বাদু খাবারই এখন কলকাতাবাসীর নাগালের বাইরে। কবে তা স্বাভাবিক হবে, তাও জানা নেই। এমন সময়ে এক অভিনব অফার নিয়ে হাজির হল JW Marriot গ্রুপ।

JW Kitchen, Vintage Asia এবং JW Lounge থেকে এবার আপনার পছন্দের জিবে জল আনা খাবার হাজির হবে আপনাদের দোরগোড়ায়। হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন। J W Marriot-এর ৬ কিমি ব্যাসার্ধের মধ্যে হোম ডেলিভারি করা হবে খাবার। প্রতি অর্ডার অন্তত ১৫০০ টাকার বিলিং হতে হবে। প্রতিদিন দুপুর ১২টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত অর্ডার নেওয়া হবে এই নম্বরে ০৭০৮৭১০৭৯৫৩।

75004944

ফ্রি-তেই করোনা সন্দেশ নিয়ে তৈরি কলকাতা! আপনি চেখেছেন তো?

$
0
0

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: আতঙ্কের নাম করোনা! আর আনন্দের নাম? আনন্দের নাম নিঃসন্দেহে মিষ্টি। বিশ্বজুড়ে চোখরাঙিয়ে যাদবপুরে এ বার মিষ্টিরূপে ধরা দিল মারণ ভাইরাস করোনা!

হেঁয়ালি মনে হতেই পারে! তবে আসল বিষয়টা হল কলকাতার বিখ্যাত মিষ্টির দোকান 'হিন্দুস্তান স্যুইটস' এবার এই 'করোনারূপী' এক মিষ্টি নিয়ে হাজির। সঙ্গে কেকও। 'হিন্দুস্তান স্যুইটস'-এর যাদবপুর ব্রাঞ্চেই আপাতত মিলছে এই করোনা সন্দেশ এবং করোনা কেক।

যাদবপুরে 'হিন্দুস্তান স্যুইটস'-এর আসল শাখা থেকে এক কর্মকর্তা বললেন, "করোনা সন্দেশ বিক্রি করার জন্য তৈরি হয়নি। মারণ এই ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে মানুষকে সজাগ করার জন্যই এই মিষ্টি-কেক আমরা তৈরি করেছি। ফ্রি-তেই মানুষকে দেওয়া হচ্ছে এই করোনা সন্দেশ।"

হরেক কিসিমের মিষ্টি তৈরির জন্য বিখ্যাত কলকাতার 'হিন্দুস্তান স্যুইটস'। গত বছর নভেম্বরে পিংক বল টেস্টের সময়ে প্রসিদ্ধ এই মিষ্টির দোকান হুবহু পিংক বলের মতোই মিষ্টি তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল শহরবাসীকে। আর এবার হাজির করোনা সন্দেশ নিয়ে।

75018619

তবে এই বার আর দোকানের লাভের দিকে তাকিয়ে তৈরি হয়নি এই সন্দেশ। বরং অতিমারী এই ভাইরাস যা এখনও অবধি ভারতে শতাধিক মানুষের এবং বিশ্বজুড়ে প্রায় ৭০ হাজার মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে-- তার সংক্রমণ থেকেই মানুষকে সজাগ করতে তৈরি করা হয়েছে করোনাভাইরাসের মতোই দেখতে সন্দেশ এবং কেক।

আরও পড়ুন: লকডাউনে হঠাৎ ভাইরাল ডালগোনা কফি, চ্যালেঞ্জ নিয়ে বানিয়ে ফেলুন!

দোকানের মালিক রবিন পালের কথায়, "প্রতিদিন আমারা এই মিষ্টি তৈরি করব আর মানুষকে বিনামূল্যেই দেব।' সঙ্গে তিনি আরও জুড়লেন, 'এই ভাইরাস থেকে বাঁচতে কী করবেন আর কী করবেন না, তার সবকিছুই লেখা থাকবে মিষ্টির প্যাকেটে।"

করোনা সংক্রান্ত যাবতীয় আপডেটের জন্য ক্লিক করুন

"আমরা আশাবাদী যে মানুষজন আমাদের দোকানের মিষ্টান্নের ভক্ত, তাঁরা প্য়াকেটের গায়ে লেখা সেই সব গাইডলাইনস মেনেই চলবেন। আর এই ভাবেই দুনিয়া একদিন সম্পূর্ণরূপে করোনামুক্ত হবে!" যোগ করলেন 'হিন্দুস্তান স্যুইটস'-এর মালিক রবিন পাল।

গৃহবন্দি থেকে মুডঅফ? মন ভালো রাখতে বানিয়ে ফেলুন চিকেন করডন ব্লু

$
0
0

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: লকডাউনে গৃহবন্দি গোটা বিশ্ব। সব কাজ চলছে বাড়ি বসেই। বাড়ির বাইরে বেরোতে না পেরে অনেকেই যেমন অস্থির হয়ে উঠছেন। খাদ্যপ্রেমীদের প্রশ্ন একটাই। অধিকাংশ রেস্তোরাঁ বন্ধ এখন। কিন্তু তাতে কী? বাড়ি বসেই বানিয়ে ফেলুন বিখ্যাত রেস্তোরাঁর নানা পদ।

বর্তমান পরিস্থিতিতে আপনি কিন্তু সেই রেস্তোরাঁয় সরাসরি গেলে খাবার পাবেন না। কিন্তু সেই সব ক্যাফে বা রেস্তোরাঁর খবার এখন নিজের হাতেই তৈরি করতে পারবেন। ঘরেতেই বানিয়ে ফেলুন পঞ্চমের আড্ডা ক্যাফের রেসিপি চিকেন করডন ব্লু।

যা যা লাগছে
১টা ব্রেস্ট চিকেন
নুন, গোলমরিচ, অরিগ্যানো
পার্সলে, চিজ, মাখন
হ্যাম স্লাইস, তেল

পদ্ধতি
প্রথমে চিকেনের ব্রেস্টটা নিন। হাতুড়ি সাহায্যে পাতলা করে নিয়ে অর্ধেক করে নিন। এর পর কেটে রাখা চিকেনের টুকরোর একটিতে নুন, গোলমরিচ, অরিগ্যানো, পার্সলে দিয়ে দিন। এর পর অন্য টুকরোটিতে চিজ দিয়ে হ্যামের স্লাইসটি দিয়ে দিন। এর পর দুটি চিকেনর স্লাইস একসঙ্গে জুড়ে দিন। এর পর পাউরুটির গুঁড়ো ভালো করে কোট করে নিন। এর পর তেল দিয়ে ভালো করে ভেজে নিলেই তৈরি চিকেন করডন ব্লু।


গৃহবন্দি থেকেও জমিয়ে কাটুক পয়লা, পাত সাজান জলন্ধরি প্রন দিয়ে

$
0
0

বারো মাসে তেরো পার্বণ। আর বাঙালির পার্বণ মানে পেটপুজো হবে না, তা হতেই পারে না। আর কিছু না হোক, হাঁড়ির খবরে এই জাতি এগিয়ে থাকতেই পছন্দ করে। তাই আগে থেকে নতুন বছরের পরিকল্পনা করলেও এই বছরটা একেবারে অন্য নববর্ষ। নেই মানুষজনের চেনা ভিড়। কালিঘাট থেকে দক্ষিণেশ্বর সর্বত্রই খাঁ খাঁ করছে। মন খারাপ গড়িয়াহাটেরও। লকডাউন এর জেরে চৈত্র সেল এর ব্যবসা ইতিমধ্যেই নষ্ট হয়েছে ব্যবসায়ীদের।

কিন্তু তাতে কী? এই বছর নববর্ষে দেশের মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে এবং করোনার দিনগুলোতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার শপথ নিন। সবাই আলাদা, আবার এক সঙ্গেও। রসনাকে আজ কিছুটা উসকে দিলে মন্দ নয় ! কোয়ারানটিন কুকিং এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয়। রইল কলকাতার রেস্তোরাঁ 'দ্য লর্ড অ্যান্ড ব্যারনস'-এর রেসিপি- 'জলন্ধরি প্রন'।



যা যা লাগছে
বড় চিংড়ি-৬টা
টক দই-৫০ গ্রাম
কাঁচা লঙ্কাবাটা-১০ গ্রাম
হলুদ গুঁড়ো-৫ গ্রাম
ধনে ও জিরে গুঁড়ো-৫ গ্রাম
নুন-স্বাদমতো
গরম মশলা-৭ গ্রাম
সরষের তেল-১৫ মিলিলিটার
কালো নুন-সামান্য
ক্রিম-৮ মিলিলিটার
চিজ-১০ গ্রাম
কেশর-২ গ্রাম

পদ্ধতি
প্রথমে চিংড়িগুলো আদা ও রসুনের পেস্ট দিয়ে ভালো করে ম্যারিনেট করে রাখুন। ৩০ মিনিট পর্যন্ত রেখে দিন। এর পর সব উপকরনগুলো দিয়ে দিন। এর পর আভেনে বসান। মাটির উনানে বসালে স্বাদ ভালো আসে। রান্না হয়ে গেলে চাটনি দিয়ে পরিবেশন করুন।

বিঞ্জ বেফিকর! হ্যাঁ, বাড়ি বসেই বৈশাখি ভুরিভোজের নয়া ঠিকানা...

$
0
0

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: পয়লা বৈশাখ। অর্থাৎ বাংলার নববর্ষের দিন। নববর্ষ নিয়ে বাঙালির উন্মাদনায় যে ভাটা পড়েনি সেটা এই লকডাউনের বিশেষভাবে যেন চোখে পড়ছে। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে টিভির পর্দা সর্বক্ষেত্রেই বাঙালি মনেপ্রাণে মিস করছে বাঙালিয়ানার এই বিশেষ দিনটিকে। হোক না বন্ধ মিষ্টির দোকান, নাই বা খোলা থাকল রেস্তোঁরার ঝাঁপ।
এই শুভদিনে পেটুক বাঙালির পাতে একটু ভালো-মন্দ পড়বে না তাও আবার হয় নাকি? তাই বাড়ি বসেই ফোনে বুকিংটা সেরে ফেলুন। আর পয়লা বৈশাখ মানেই শুধুমাত্র বাঙালি খাবারের উত্সবের মেজাজ৷

নতুন বাংলা বছরকে স্বাগত জানাতে বিঞ্জ বেফিকর নিয়ে এসেছে বেশ কিছু নতুন মেনু৷ লুচি, সাদা ভাত, পোলাও, ছোলার ডাল, ধোকার ডালনা, ছানার রসা, রুই কালিয়া, সর্ষে পমফ্রেট, কষা মাংস, চিংড়ির মালাইকারি, দই, রসগোল্লা-সহ বিভিন্ন আইটেম। খেতে ভালোবাসেন যাঁরা, বছরের প্রথম দিনেতাঁদের নিরাশ হওয়ার কোনও আশঙ্কা নেই৷ জোমাটো বা স্যুইগিতে অর্ডার করলে বাড়ি বসে পেয়ে যাবেন। বিঞ্জ বেফিকরের কর্ণধার আনিশা মোহতা জানিয়েছেন, লকডাউনের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। করোনা প্রকোপে বাড়ির বাইরে বের হতে পারছেন না সকলে। তবে, পয়লা বৈশাখে ভালোমন্দ খাবেন না। তা তো হতে পারে না। নতুন আশা দিয়ে শুরু হয় নববর্ষ।

আবার অনেকেই আছেন যাঁরা অন্য ধরনের খাবার খেতে ভালোবাসেন। তাঁদের জন্য রয়েছে স্বাস্থ্যকর ব্রাউন রাইস, বিরিয়ানি, পিৎজাও। সুতরাং দেরি কিসের আজই অর্ডার করে দিন।

ঝটপট রান্নার চটপট সমাধান দিতে 'সার্ভিস ক্যাম্পেন' ম্যাগির

$
0
0

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: যে কোনও পরিস্থিতিতে মানুষকে রান্নায় মানুষকে উৎসাহ দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে নেসলে ইন্ডিয়া। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাড়িতে বা হাতের কাছে থাকা সাধারণ সামগ্রী ব্যবহার করে কেমন করে পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাবার তৈরি করতে পারেন। তার জন্য 'সার্ভিস ক্যাম্পেন' শুরু করেছে ম্যাগি। এর ফলে প্রতিদিনের রান্না হবে আরও সহজ। প্রত্যেকের কাছে উপভোগ্য করে তুলতে নেসলে নিয়ে এসেছে 'ম্যাগি- কুকিং মেড সিম্পল' পরিষেবা।

সূত্রের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, MAGGI.in এর ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে নানা জনপ্রিয় খাবারের রেসিপি। যাতে রয়েছে তিনটি ক্যাটেগরি 'মেড ইজি', 'মেড উইথ আ টুইস্ট', এবং 'মেড হেলদিয়ার'। এই ক্যাম্পেনের লঞ্চের বিষয়ে, মি নিখিল চাঁদ, ডাইরেক্টর, ফুডস অ্যান্ড কনফেকশনারি, নেসলে ইন্ডিয়া বলেন, 'এক শতকেরও বেশী সময় ধরে নেসলে ভারতীয়দের রান্নাঘরে জায়গা করে নিয়েছে। বর্তমানের মতো প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও, সামান্য কিছু সামগ্রীর ব্যবহার করে, বাড়িতে যে রান্না হচ্ছে তাতে কিছুটা অন্যরকম টাচ থাকা প্রয়োজন'।
75355488

www.maggi.in এর মাধ্যমে, সব ধরনের রাঁধুনিদের, আরও আত্মবিশ্বাস ও প্রত্যয়ের সঙ্গে নতুন নতুন ভাবনা কার্যকর করার উৎসাহ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে পাওয়া যাবে এক্সপার্ট টিপস। রয়েছে ৭০০-র বেশী জনপ্রিয় রেসিপি। maggi.in দেওয়া রেসিপিগুলি এমনভাবে যত্ন সহকারে প্রস্তুত করা হয়েছে যাতে প্রতিদিনের খাবারে বৈচিত্র্য এবং বিবিধতা আসে, আপনার রান্নার পরিকল্পনা করা এবং রান্নায় যথাযথ পুষ্টিগুণ ও স্বাদের মেলবন্ধন ঘটানো সম্ভব হয়। এই পরিষেবা পাওয়া যাবে https://www.maggi.in/-এ।

মখমলি মাংসের স্বর্গীয় স্বাদ, রমজান মাসে ঘরে বসেই মিলবে আপনার সাধের হালিম!

$
0
0

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: রমজান মাসে সারাদিনের উপোস শেষে, ইফতারে হালিমের কোনও বিকল্প হবে? এই মাংস-ডালের টানে মুসলিমদের সঙ্গে লাইনে সামিল হয়ে যান হিন্দু, খ্রিস্টানরাও। মল্লিকবাজার, পার্ক সার্কাস থেকে বেকবাগান। অন্যদিকে খিদিরপুর থেকে মেটিয়াবুরুজ। কলুটোলা বা রাজাবাজার। চাঁদনীচক। বিকেল হলে শহরের সর্বত্র এক ছবি।

তবে, এখন অনলাইনে দেদার বিকোয় হালিম। জোম্যাটো, সুইগি-সহ নানা অনলাইন সংস্থার সূত্রে কলকাতার নামী মোগলাই রেস্তোরাঁর হালিম পৌঁছে যায় হালিমপ্রেমীদের হাতে। কিন্তু এই বছর করোনাভাইরাস মোকাবিলার জন্য সারা দেশে চলছে লকডাউন। শুধু ভারত নয়, আরও অনেক দেশই লকডাউনে যেতে বাধ্য হয়েছে। এই লকডাউন কবে উঠবে, নিশ্চিত নন কেউই। কিন্তু সে সবের মাঝেই এসেছে রমজান মাস। আর এ বার যে হেতু পরিস্থিতি স্বাভাবিক নয়, সে হেতু রমজানে জমায়েত এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

বাহারি শামিয়ানার নীচে টেবিলে রাখা বিশাল-বিশাল হাঁড়িতে থাকা মাটন, চিকেনের শাহি, আরবি, ইরানি, হায়দরাবাদি, আফগানি নানা স্বাদের হালিমের স্বাদ থেকে কি বঞ্চিত হবে শহরবাসী? এক্কেবারে নয়। এই বছর হালিমপ্রেমীদের জন্য সিরাজ গোল্ডেন আপনার বাড়ির দ্বোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে সাধের হালিম। সৌজন্য জোম্যাটো এবং সুইগি। আগামী শনিবার থেকে শুরু হবে এই অনলাইন অর্ডার। সময় দুপুর ১টা থেকে সন্ধে ৬টা। এর জন্য খরচ পড়বে ২২৫ টাকা।

বিরিয়ানি আর রসগোল্লা তো খাচ্ছেন, ডিটক্সের খোঁজ কি রাখছেন?

$
0
0

এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: এই লকডাউনে সবাই বাড়িতে বসে নানারকম খাবার বানাচ্ছেন। মিষ্টি, মোমো, বিরিয়ানি থেকে শুরু করে ফুচকা। রসনায় বাঙালির ধারেকাছে কেউ আসতে পারবে না। তবে সবসময় তো মিষ্টি বা অতিরিক্ত তেল মশলার খাবার খাওয়া যায় না। শরীরের কথাও মাথায় রাখতে হবে। এছাড়াও করোনার কারণে শরীর অসুস্থ হলেও চিকিৎসক-হাসপাতাল জনিত সমস্যা থাকবেই। আর অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে শরীরে যদি অতিরিক্ত মেদ জমে তাও অসুস্থতার কারণ হতে পারে। তাই রইল দুটি ডায়েট রেসিপি। রেসিপি সৌজন্যে- মিন্ট গ্রিন ক্লীন লিন, গোলপার্ক

ক্যারট জিঞ্জার ডিটক্স

গাজরের রস- ৩০০ মিলি
বাসিল-২ গ্রাম
আদা- ৩ গ্রাম
লেবুর রস
নুন
বরফ

যেভাবে বানাবেন- সব কিছু মিক্সচার গ্রাইন্ডারে ভালো করে মিশিয়ে নিন। বরফ বাদে। এবার গ্লাসে অল্প বরফ দিন। মিশ্রণ ঢেলে খেয়ে নিন। তবে এই মিশ্রণ বেশিক্ষণ ফেলে রাখবেন না

ব্রকোলি অ্যান্ড টোস্টড আমন্ড স্যালাড

যা যা লাগছে- লেটুস, ব্রকোলি, আমন্ড, ফ্লেক্স সিড, মধু, ফ্রেশ ক্রিম, চিলিফ্লেক্স ও অরিগ্যানো, লেবুর রস, গোলমরিচ গুঁড়ো, অলিভ অয়েল

যেভাবে বানাবেন- একটা প্যানে আমন্ড রোস্ট করে নিন। এবার ব্রকোলি, লেটুস ছোট করে কেটে নিন। এবার একটা মিক্সিং বোলে সব উপকরণ নিয়ে ভালো করে মিক্স করুন। ফ্রিজে ঠান্ডা করে খান।

সুরা বিনা জীবন বিরস? বাজার থেকে আনারস এনে বানিয়ে ফেলুন বিয়ার! জেনে নিন...

$
0
0

এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন। করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে ক্রমেই বাড়ঠে তার মেয়াদ। করোনার মোকাবিলায় একমাত্র ওষুধ বাড়িতে থাকা। খুব প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বেরনো একেবারেই নিরাপদ নয়। বন্ধ ক্লাব, পাব, রেস্তোরাঁ। পছন্দের সব খাবার বাড়িতে বানিয়ে খেলেও অ্যালকোহলের অভাব অনেকেই বোধ করছেন। লাল জল ছাড়া যে জীবন বৃথা, এই লকডাউনে অনেকেই তা বুঝিয়ে দিয়েছেন। পছন্দের পানীয়তে গলা ভেজাতে চেয়েও পাননি। উইকেন্ডে চিকেন তন্দুরির সঙ্গে বিয়ারটা অনেকেই মিস করেছেন। তবে এবার বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারবেন বিয়ার। দক্ষিণ আফ্রিকাতেও চলছে লকডাউন। ফলে সেখানকার অ্যালকোহল প্রিয় মানুষ বড়ই সমস্যায় পড়েছিলেন। সেখান থেকে তাঁরা নানা উপায় খুঁজে আনারস থেকেই বাড়িতে বিয়ার বানাতে শুরু করেন। ওখানে আনারস সহজেই পাওয়া যায়। আনারস শুধু আফ্রিকা নয়, সর্বত্রই পাওয়া যায়। গরমে আরও বেশি করে তা সহজলভ্য। দেখে নিন কীভাবে বাড়িতে বানাবেন এই বিয়ার।

যা যা লাগছে
দু থেকে তিনটে আনারস
চিনি
ইস্ট
জল

যেভাবে বানাবেন


আনারস ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। একটু বেশি ছোট কাটা হলেও ক্ষতি নেই। এবার একটি বড় জারে আনারস ভরে রাখুন। যদি একটা আনারস কেটে থাকেন তাহলে ১.৫ লিটার জল নিন। ওর মধ্যে তিন কাপ চিনি আর এক চামচ ইস্ট মিশিয়ে নিন। এবার সুতির কাপড় দিয়ে মুড়ে বা ভালো করে জারের মুখ বন্ধ করে তিন থেকে পাঁচ দিন রেখে দিন। ফার্মেন্টিং পুরোপুরি হয়ে এলে আনারসের টুকরোর গায়ে একটা আস্তরণ পড়বে। সেই আস্তরণ তুলে দিয়ে আবার টুকরো করে নিন। প্রয়োজন মত জল আর বরফ মিশিয়ে নিলেই তৈরি আনারসের বিয়ার।

লকডাউনে মাদার্স ডে, মায়ের মুখে হাসি ফোটাতে বাড়িতেই করুন 'বাম্পার টু বাম্পার'

$
0
0

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: প্রত্যেক বছর মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার পালিত হয় মাদার্স ডে। চলতি বছরে ১০ মে পড়েছে মাদার্স ডে। তবে এক এক দেশে মাদার্স ডে পালিত হয় এক একরকম দিনে। তবে ভারত-সহ অনেক দেশেই মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার পালিত হয় দিনটি। প্রথম মাদার্স ডে উদযাপিত হয়েছিল ১৯০৮ সালে। অ্যানা জারভিস ছিলেন এই উদযাপনের উদ্যোক্তা। মার্কিন দেশের পশ্চিম ভার্জিনিয়ার সেন্ট অ্যান্ড্রুজ মেথডিস্ট চার্চে আয়োজিত হয় এই বিশেষ অনুষ্ঠান। মায়েদের জন্য একটি বিশেষ দিনকে চিহ্নিত করার জন্য ১৯০৫ সাল থেকে ক্যামপেন শুরু করেন অ্যানা।

ভারতে মাদার্স ডে উদযাপন শুরু হয়েছে ১৯৯০-এর দশক থেকে। তবে, সে যে দিন থেকেই উদযাপন করা হোক না কেন, আমাদের কাছেম মা অত্যন্ত ভালোবাসার। তাঁদের ঋণ কি সত্যিই শোধ করা যায়? এই বছর করোনা রুখতে দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। এই বছর মাদার্স ডে বাড়িতে থেকে মায়ের জন্য তৈরি করে ফেলুন ট্রাফিক গ্যাসট্রো পাবের শেফ সৌরভ ঘোষের এই রেসিপি। নাম দিয়েছেন বাম্পার টু বাম্পার।

যা যা লাগছে
বাসা মাছের ফিলে- ২২০ গ্রাম
পোস্ত বাটা-১০ গ্রাম
সরষে বাটা-১০ গ্রাম
কাঁচা লঙ্কা বাটা-২ গ্রাম
নুন-স্বাদ মতো
লেবুর রস-২ গ্রাম
কাঁচা লঙ্কা কুঁচি-৫ গ্রাম
রসুন-২ গ্রাম
গোল মরিচ-১ গ্রাম
মাখন-২ গ্রাম

পদ্ধতি
প্রথমে মাছের ফিলেটা পোস্ত দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে নিন। এর পর একে একে সরষে বাটা, লঙ্কা বাটা, নুন, লেবুর রস, কাঁচা লঙ্কা কুঁচি। এর পর একটা পাত্রে সামান্য তেল দিন। তেল গরম হয়ে গেলে ম্যারিনেট করা মাছ দিয়ে দিন। সস তৈরির জন্য পাত্র গরম করে তাতে মাখন দিন এর পর একটু লেবুর রস দিয়ে দিন। এর পর ওর মধ্যে রসুন কুঁচি দিয়ে দিন এর পর কিছু সবজি দিয়ে টস করে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে বাম্পার টু বাম্পার রেসিপি।


Mother's Day 2020: রোববারের সকালে চটজলদি ব্রেকফাস্ট বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিন মা'কে! রইল রেসিপি

$
0
0

এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: আজকের দিনটা একটু স্পেশ্যাল। আজ মায়েদের দিন। যদিও মায়েদের কোনও আলাদা দিন নেই। সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্রেকফাস্ট তৈরি করা থেকে লাঞ্চ হাসিমুখে তাঁরা সামলে চলেছেন সবটাই। এই লকডাউনে আবার রান্নাবান্নার ধুম বেড়েছে। কাজেই নিত্যনতুন পদের আবদার থাকছে মায়ের কাছে। কোনওদিন ব্রেকফাস্ট তো কোনও দিন স্ন্যাক্স। লকডাউনের আগে যদি মায়েরা দিনের মধ্যে ছ'ঘন্টা রান্নাঘরে কাটিয়ে থাকেন তো এখন তা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১০ ঘন্টায়। তাই রবিবারের সকালে লুচি আর সাদা আলুর তরকারি বানানোর হুকুম মাকে না দিয়ে নিজেই একটু রান্নাঘরে ঢুকুন। প্রথমবার রান্নাঘরে ঢুকলে অবশ্য ময়দা মেখে গরম তেলে ছ্যাক ছোঁক করে লুচি ছাড়া আপনার কম্মো নয় তাই ইউটিউব আর নিজের একেসপেরিমেন্টাল ঘ্রাণের সাহায্যে যেটুকু পারবেন সেটুকুই করুন। তাই অনেক। চমকে দিতে গিয়ে না ব্যোমকে দিলেই হল। লকডাউনে যাঁরা মায়ের থেকে দূরে, বাড়ির থেকে দূরে আছেন তাঁরাই জানেন মায়ের হাতের খাবারের স্বাদ ঠিক কতটা। রইল মাদার্দ ডে স্পেশ্যাল চটজলদি কিছু ব্রেকফাস্ট রেসিপি।

দুধ কর্নফ্লেক্স- দুধ, কর্নফ্লেক্স আর ফল সব বাড়িতেই থাকে। সবচেয়ে সহজ, ফাঁকিবাজি এবং হেলদি ব্রেকফাস্ট। একটা বোলে ঠান্ডা দুধ নিয়ে কর্নফ্লেক্স ঢালুন। সঙ্গে যোগ করুন ফলের কুচি, ড্রাইফ্রুটস। সুন্দর করে সাজিয়ে মায়ের সামনে গিয়ে দাঁড়ান।

75654309

চিঁড়ের পোলাও- ইনস্ট্যান্ট পোহা মিক্সড নয়, একেবারেই বাঙালি ঘরোয়া পদ্ধতিতে বানান। পেঁয়াজ দিতে পারেন আবার পেঁয়াজ ছাড়াও হতে পারে। কাঁচালঙ্কা, ক্যাপসিকাম, গাজর, আলু একটু সরু করে কুচিয়ে নিন। ফ্রাইং প্যানে একচামচ তেল দিন। সরষে আর কাঁচাসঙ্কা ফোড়ন দিয়ে সবজি গুলো দিন। হলুদ দিয়ে নাড়াচাড়া করে সামান্য ভিজিয়ে রাখা চিঁড়ে দিন। চিঁড়ে জলে ভিজিয়ে সঙ্গে সঙ্গেই তুলে নেবেন। আগে থেকে নুন, চিনি মাখিয়ে রাখলে ভালো। নইলে চিঁড়ে দিয়ে নুন, চিনি চিন। কাজু, কিসমিস আর একচামচ ঘি দিয়ে নাড়াচাড়া করে নামিয়ে নিন।

75654313

ওটস চিল্লা- শুকনো কড়াইতে ওটস নিয়ে রোস্ট করুন। এবার ওই ওটস মিক্সিতে গুড়ো করে নিন। না করলেও চলবে। ওটস, টকদই, পেঁয়াজ কুচি, কাঁচালঙ্কা কুচি, আদাবাটা, জিরে গুঁড়ো, টম্যাটো কুচি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। স্বাদমতো নুন, চিনি দিন। এই মিশ্রণ ৩০ মিনিট মত রেখে দিন। এবার ফ্রাইং প্যানে সাদা তেল বা মাখন ব্রাশ করে ওই মিশ্রণ দিন। গোল করে ছড়িয়ে ভেজে নিন। সস দিয়ে পরিবেশন করুন।

75654318

ব্রেড ওমলেট- সবার পছন্দের ব্রেকফাস্ট। স্লাইস পাঁউরুটির দুদিকে মাখন মাখিয়ে তাওয়ায় টোস্ট করে নিন। ডিমের মধ্যে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচালঙ্কা কুচি, ট্যমাটো,ক্যাপসিকাম কুচি আর চিকেন সালামি টুকরো করে দিন। এক চামচ দুধ দিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এবার ফ্রাইং প্যানে মাখন দিয়ে ডিমের গোলা ছড়িয়ে দিন। পাঁচ থেকে ১০ মিনিট অল্প আঁচে ঢাকা দিয়ে রাখুন। গোলমরিচ ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।

75654324

এগলেস কড়াই কেক- লকডাউনে বাইরে থেকে কেক পাওয়া একটু কঠিন। তাই বাড়িতেই মায়ের জন্য বানিয়ে ফেলুন কেক। ওভেন বা ওটিজি ছাড়াই তৈরি করা যাবে এই কেক। চার প্যাকেট ওরিও বিস্কুট, এক প্যাকেট হাইড অ্যান্ড সিক বিস্কুট, এক কাপ ঠান্ডা দুধ, দু চামচ বাটার, দেড় চামচ বেকিং পাউডার, কিছুটা ডার্ক চকোলেট আর আমন্ড নিয়ে মিক্সিতে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। এবার ননস্টিক কড়াইতে বাটার লাগিয়ে পুরো মিশ্রণটা ঢালুন। কাঁচের ঢাকনা দিয়ে কড়াই এর মুখ বন্ধ করুন। এমনকী ঢাকনায় যে ফুটো থাকে তাও কাগজে মুড়ে দিন। মিশ্রণের উপর আমন্ড কুচি ছড়িয়ে দিন। গ্যাস একদম সিমে করে ৪৫ মিনিট রাখুন। ৪৫ মিনিট পর একবার ছুরি বা কাঁটাচামচে দেখে নিন যে লাগছে কিনা। যদি ছুরিতে কিছু না লাগে তাহলে বুঝবেন কেক রেডি। এবার একটা বাটিতে বাটার আর চকোলেট মেল্ট করে নিন। ওই মিশ্রণ কেকের উপর ঢালুন। পছন্দের চকোলেট দিয়ে সাজিয়ে নিতে পারলেই তৈরি মাদার্স ডে স্পেশ্যাল কেক। আর এই কেক কিন্তু ডিম, চিনি, ময়দা ছাড়াই হবে।

75654332

বিঞ্জ বেফিকর! লকডাউনে মায়ের মুখে হাসি ফোটাতে নয়া ঠিকানা...

$
0
0

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: যার হাত ধরে এই পৃথিবীর আলো দেখা সেই মা-কে শ্রদ্ধা জানাতে মনে বিশেষ কোনও দিন বা মহূর্তের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু তবুও মাতৃ দেবীকে কুর্নিশ জানাতে ভারত-সহ অনেক দেশেই মে মাসের দ্বিতীয় রবিবারেই পালিত হয় মাদার্স ডে। ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এই বছর মাদার্স ডে পড়েছে ১০ই মে। যদিও মায়েদের জন্যে কোনও একটি দিন নির্দিষ্ট করা যায় না। প্রতিদিনই তো মায়েদের জন্যে। তবুও আমাদের জীবনে মায়েদের অনন্য অবদানকে সম্মান জানাতে বছরের এই বিশেষ দিনটি নির্দিষ্ট করা হয়েছে।

75657664


করোনাভাইরাসের জেরে দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। এই অবস্থায় মাকে কী উপহার দেওয়া যায়, তা নিয়ে অনেকে ভেবেই কুল করতে পারছেন না। লকডাউনে বাড়ির গৃহিণীদের কাজের চাপ অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। রোজ নিশ্চয়ই লক্ষ করেছেন যে, পরিচারকের অনুপস্থিতিতে কঠোর পরিশ্রম করে রোজ আপনার সব চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছেন আপনার মা। তাই মাদার্স ডে-র বিশেষ দিনটায় তাঁকে সম্পূর্ণ ছুটি দিন। আর প্রাতঃরাশ থেকে নৈশভোজ তাঁর পছন্দের খাবারগুলি আনিয়ে নিন বিঞ্জ বেফিকর থেকে। মাত্র ৬০০ টাকাতেই পেয়ে যাবেন অ্যাপেল পাই, চকোলেট মাড কেক, মুগ ডালের হালুয়া, বেসন কা লাড্ডু-সহ বিভিন্ন লোভনীয় খাবার। তবে, বেশিরভাগটাই সুগার ফ্রি। প্রাতঃরাশ থেকে নৈশভোজ-সবই পাওয়া যাবে। মায়ের জন্য আনাতে পারেন চায়ে সিড পুডিং, কলিফ্লাওয়ার রাইস, বারবিকিউ চিকেন, বিরিয়ানি-সব কিছুই পাওয়া যাবে এই ঠিকানায়।

জব্বর রোববার, বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন গোলবাড়ির স্পেশ্যাল কষা মাংস!

$
0
0

এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: রবিবার মানেই সকালে লুচি তরকারি আর দুপুরে জমিয়ে কষা মাংস। এই লকডাউনে অবশ্য ছবিটা একটু আলাদা। গত দুমাস ধরে আমরা সকলেই বাড়িতে। খুব প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে আপাতত বেরনো মানা। অফিসের কাজ চলছে বাড়ি থেকেই। ঘর মোছা থেকে রান্না সবই করতে হচ্ছে নিজেদের। ফলে সকলেই যে প্রায় মাল্টি ট্যালেন্টেড হয়ে উঠেছেন এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। সেই সঙ্গে যাঁরা কস্মিনকালেও রান্নাঘরে পা রাখেননি তাঁরাও এখন নিত্য যাতায়াত করছেন সেখানে।

আর যাঁরা রান্না করতে ভালোবাসেন তাঁরা তো বানিয়েই ফেলছেন পিৎজা থেকে ফুচকা। প্রায় সব বাড়ির হেঁশেলই এখন হয়ে উঠেছে গ্লোবাল কিচেন। যাঁরা হয়তো কোনওদিনই বাড়িতে চিজ, ফ্রেশ ক্রিম, হার্বস তেমন ভাবে ব্যবহার করতেন না, এই লকডাউনের সৌজন্যে বাজার খুঁজে খুঁজে তাও জোগাড় করেছেন। তবে পছন্দের রেস্তোরাঁর পছন্দের খাবার সকলেই খুব মিস করছেন। এ আর নতুন করে বলার কি আছে।

গোলবাড়ির কষা মাংসের কথা মনে পড়লেই মন কেমন উদাস হয়ে যাচ্ছে? চিন্তা নেই, রবিবার গরম ভাতের সঙ্গে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন গোলবাড়ির কষা মাংস। বানানো মোটেই ঝক্কি নয়। খুব সহজেই আর সহজলভ্য উপকরণেই বনিয়ে ফেলতে পারবেন এই মাংস। সবার সজন্য খুব সহজ পদ্ধতিতে এই রান্না শিখিয়ে দিলেন শেফ সৌগত ঘোষ

গোলবাড়ির কষা মাংস বানাতে যা যা লাগছে
মাটন- ১ কেজি (চর্বিযুক্ত)
আদা বাটা-২ চামচ
রসুন বাটা- ২ চামচ
কাঁচা লঙ্কা বাটা- ১ চামচ
কাশ্মীরি রেড চিলি পাউডার- ১চামচ
হলুদ গুঁড়ো-১ চামচ
টক দই-৩ চামচ
নুন- স্বাদমতো
চিনি- ১ চামচ
সরষের তেল
দারচিনি
এলাচ
লবঙ্গ
জায়ফল
বড় এলাচ
স্টার অ্যানিস
তেজপাতা
শুকনো লঙ্কা
সাজিরে
পেঁয়াজ কুচি
পেঁয়াজ বাটা- ৪ চামচ

<iframe src="https://www.facebook.com/plugins/post.php?href=https%3A%2F%2Fwww.facebook.com%2Fchefsougato%2Fposts%2F4952985354715440&width=500" width="500" height="522" style="border:none;overflow:hidden" scrolling="no" frameborder="0" allowTransparency="true" allow="encrypted-media"></iframe>

যেভাবে বানাবেন- মাংস ভালো করে ধুয়ে নিয়ে আদা বাটা, রসুন বাটা, কাঁচা লঙ্কা বাটা, কাশ্মীরি রেড চিলি পাউডার, দু চামচ সরষের তেল সহ বাকি উপকরণ মাখিয়ে ম্যারিনেট করুন। ম্যারিনেট করার পর তিন ঘন্টা ফ্রিজে রাখুন। দারচিনি, এলাচ,লবঙ্গ,জায়ফল,বড় এলাচ,স্টার অ্যানিস, তেজপাতা,শুকনো লঙ্কা,সাজিরে শুকনো প্যানে কিছুক্ষণ নেড়ে মিক্সচার গ্রাইন্ডারে দিয়ে ভালো করে গুঁড়ো করে নিন। এবার যে পাত্রে মাংস রান্না করবেন সেখানে তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি দিন। পেঁয়াজ লাল করে ভেজে তুলে রাখুন। ভাজা পেঁয়াজের পেস্ট বানিয়ে নিন। এবার ওই তেলে চার চামচ পেঁয়াজ বাটা নিয়ে ভালো করে কষুন। একটু লালচে রং হলে তাতে ম্যারিনেট করে রাখা মাটন দিন।
২০ মিনিট মাঝারি আঁচে রান্না করুন। এরপর ভেজে রাখা পেঁয়াজের পেস্ট দিন। আবারও আঁচ কমিয়েই ২০ মিনিট কষতে হবে। এবার এক চামচ গোলমরিচের গুঁড়ো যোগ করুন। তৈরি করে রাখা গরম মশলার থেকে এক চামচ দিন। মাংস যতক্ষণ না সেদ্ধ হচ্ছে ততক্ষণ আঁচ কমিয়ে রান্না করতে হবে। মাংস তৈরি হয়ে এলে নিজেই বুঝতে পারবেন। আঁচ কমিয়ে কিছুক্ষণ ঢাকা দিয়ে রাখুন। ব্যাস তৈরি আপনার গোলবাড়ি স্টাইলের কষা মাংস। ভাত, রুটি যা কিছুর সঙ্গে খেতে পারেন।

নিচের লিংকে ক্লিক করে দেখে নিন রেসিপি ভিডিয়ো

বিশ্ব বেকিং দিবস আজ! ২ মিনিটে তৈরি করার ম্যাজিক রেসিপি এক ক্লিকে...

$
0
0

এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: এই লকডাউনে রান্নাবাটি খেলা জমে উঠেছে সবার হেঁশেলেই। দিনের মধ্যে বেশিরভাগ সময়ই সকলে কাটাচ্ছেন তাঁদের বাড়ির নতুন ল্যাবে। প্রতিদিনই চলছে কিছু না কিছু এক্সপরিমেন্ট। ইটালিয়ান, চাইনিজ, সাউথ ইন্ডিয়ান বাদ নেই কিছুই। আর বেকিং তো আছেই। কেক, পেস্ট্রি আর কুকিজ খেতে আমরা সকলেই খুব ভালোবাসি। আসলে বেকিং হল বেশ মজার একটা ব্যাপার। তবে জানেন কি আজ ওয়ার্ল্ড বেকিং ডে। আজ থেকে ১৪ বছর আগে জর্ডনের এক বেকার প্রথম স্লাইস ব্রেড বানিয়েছিলেন। এরপর তারমধ্যে চিকেনের পুর ভরে স্যান্ডউইচ। একই সময়ে রোমের এক ব্যক্তিও প্রথম বেকিং পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। সেই থেকে বিশ্বের এই বেকারদের স্মরণ করতেই পালন করা হয় এই দিনটি। একটু ময়দা, চিনি, মাখন আর দুচামচ বেশি ভালোবাসা মেশালেই তৈরি হয়ে যাবে পছন্দের কেক, কুকিজ। অনেক রকম রান্না তো করছেনই। আজ না হয় করেই ফেলুন একটু বেকিং।

ব্রাউনি
ময়দা ১ কাপ, চিনি ১ কাপ, নুন এক চিমটে, বেকিং পাউডার ২ চা-চামচ, কোকো পাউডার সিকি চামচ, গলানো মাখন আধ কাপ, টকদই সিকি কাপ, দুধ ১ টেবিল চামচ, ভ্যানিলা ২ চা-চামচ, চকোলেট চিপস আধ কাপ।

যেভাবে বানাবেন
পদ্ধতি- ওভেন গরম করে নিন। এবার বেকিং ট্রে-তে অ্যালুমিনিয়াম পেপার দিয়ে তার উপর ভালো করে মাখন মাখিয়ে নিন।

একটি পাত্রে ময়দা, নুন, বেকিং-কোকো পাউডার, চিনি ভালো করে মিশিয়ে নিন। অন্য পাত্রে মাখন, টকদই, দুধ, ভ্যানিলা মেশান। এবার দুটি মিশ্রণ একত্রিত করে ফেটিয়ে নিতে হবে যতক্ষন না ঘন হচ্ছে।

মিশ্রিণটি ভারী হলে তাতে বাদাম, পেস্তা, কাজু, চকোচিপস ছড়িয়ে হালকা আচে আধঘন্টা সময় ধরে হতে দিন। কাঁটা বা টুথপিক ফুটিয়ে দেখে নিতে পারেন, মিশ্রণ শক্ত হয়েছে কিনা। মিশ্রণ জমাট বাঁধলে সুন্দর গন্ধ ছড়াবে। ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।

ওভেন ছাড়াই স্পঞ্জি চকোলেট কেক
যা যা লাগবে
বাড়িতে থাকা নানান ধরনের বিস্কুট বেশ খানিকটা, দুকাপ মতো। হতে পারে মেরি বিস্কুট, চকোলেট ক্রিম বিস্কুট, ভ্যানিলা ক্রিম বিস্কুট, চকোলেট ফ্লেভার বিস্কুট, অন্য যাবতীয় বিস্কুট।
বেকিং সোডা সামান্য
দুধ এক কাপ
মাখন বা সাদা তেল একটু খানি।

যেভাবে বানাবেন
প্রথমে বিস্কুটগুলি মিহি করে গুঁড়ো করে নিতে হবে। মিক্সিতে এক মিনিট মতো রাখলেই হবে। তাতে এক কাপ দুধ মেশাতে হবে খুব ভালো করে।
এর পর এই মিশ্রণে বেকিং সোডা দিতে হবে আধ চামচ মতো। সঙ্গে দুধ এক চা চামচ। এ বার আবার ভালো করে মেশাতে হবে।

মেশানো হয়ে গেলে একটি প্রেশার কুকারে ভালো করে তেল অথবা মাখন ব্রাশ করে নিতে হবে। তার ওপরে যদি বাটার পেপার থাকে তা দেওয়া যেতে পারে। না থাকলেও কোনো অসুবিধে নেই। এ বার কুকারে ব্যাটারটি ঢেলে দিতে হবে। সমান ভাবে যেন সব দিকটা থাকে খেয়াল রাখতে হবে।

আরও পড়ুন
জব্বর রোববার, বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন গোলবাড়ির স্পেশ্যাল কষা মাংস!

এর পর ওভেনের ওপর একটি স্ট্যান্ড বসিয়ে তার ওপর কুকারটি বসিয়ে ঢাকনা লাগিয়ে দিতে হবে। কিন্তু মনে করে অবশ্যই সিটি খোলা রাখতে হবে।
এই অবস্থায় কম আঁচে ৪০ মিনিট হতে দিতে হবে।
৪০ মিনিট পর কুকারের ঢাকনা খুললেই প্রাথমিক ভাবে কেক তৈরি। নিশ্চিন্ত হওয়ার জন্য একটি টুথ পিক কেকের মধ্যে দিয়ে দেখে নেওয়া যায় সবটা হয়েছে কিনা।

কচি পাঁঠার ঝোল, শেফের রেসিপি! আপনি খাচ্ছেন, মানে আপনি সাহায্যও করছেন...

$
0
0

এই সময় জীবনযাপন ডেস্ক: সময়টা খুবই কঠিন। লকডাউনের জেরে দুমাসেরও বেশি বন্ধ দোকানপাট।লটান পড়েছে পকেটে। কিন্তু সম্প্রতি উম্পুনের প্রভাব কার্যত কাটা ঘায়ে নুনের ছিটের মতন। দাম বেড়েছে মুরগি এবং পাঁঠার মাংসের। ইতোমধ্যেই পাঁঠার মাংসের কেজি প্রতি সেই দাম ছুঁয়েছে ৮০০ টাকা।

করোনার প্রকোপে এবছর নমো নমো করে সারতে হয়েছে নববর্ষ, অক্ষয় তৃতীয়া। উম্পুনের প্রভাবে কোনও রকমে ঘরে কেটেছে ঈদ। কারোর কেটেছে ত্রাণ শিবিরে। করোনার যাঁতাকলে এবার জামাই ষষ্ঠীও। বাঙালি পরব, কিন্তু জামাইদের যেমন অফিসে ছুটির দরখাস্ত নেই তেমনই শ্বশুরদের ব্যাগ হাতে ছুটোছুটি নেই। মেয়ে জামাইয়ের মঙ্গল কামনাতেই জ্যৈষ্ঠের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে শাশুড়িরা ষষ্ঠী পুজো করেন। সাদা ভাত, শুক্তো, পাঁচ রকম ভাজা, মুগের ডাল, সরষে পাবদা, পোলাও আর কচি পাঁঠার ঝোল সেখানে প্রাধান্য পায়। সঙ্গে অবশ্যই লাল দই, আম আর লিচু। গত কয়েকবছর ধরে অনেক শাশুড়িই এই বিশেষ দিনটির জন্য পছন্দের রেস্তোরাঁই বেছে নিতেন। কিন্তু অনেকেই আবার তা করতেন না।

লকডাউনের জেরে এবছর বন্ধ পছন্দের রেস্তোরাঁ। অগত্যা আয়োজন সব বাড়িতেই। আমরা যে খুব কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি সে বিষয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। এখন দরকার মানুষ হিসেবে মানুষের পাশে দাঁড়ানো। কারণ আমরাই পারি এই সভ্যতাকে বাঁচিয়ে রাখতে। উম্পুনে ক্ষেতের পর ক্ষেত ফসল নষ্ট হয়েছে। শেষ হয়ে গিয়েছে মুরগির খামার। মৃত্যু হয়েছে গবাদি পশুর। তাই এই পরিস্থিতে আপনি যদি সামান্য কিছু বেশি টাকা দিয়ে মাছ, মাংস বা ফল কেনেন তাহলে বুঝবেন সেই পরিবারকে আপনি কিছুটা হলেও সাহায্য করতে পারলেন। হয়তো আপনার দেওয়া ওই টাকাতেই সেদিন তাদের পাতে পড়বে মাংস- ভাত। কিনতে পারবে প্রয়োজনীয় ওষুধ।

অনুরোধ একটাই, এই দুঃসময়ে সমালোচনা, নিন্দা এবং হিংসা ছড়ানো বন্ধ করে মানুষের পাশে থাকুন। আজকের বিশেষ দিনের জন্য শেফ সৌগত ঘোষ দিলেন কচি পাঁঠার ঝোলের রেসিপি। বাঙালিদের যে কোনও অনুষ্ঠান মানেই পাতে পড়বে পাঁঠার মাংস। আর সামান্য উপকরণেই কীভাবে বাজিমাৎ করবেন শাশুড়িরা সেই উপায় বাতলে দিলেন শেফ।

যা যা লাগছে
পাঁঠার মাংস- ৬০০ গ্রাম
হলুদ- হাফ চামচ
ধনে গুঁড়ো- হাফ চামচ
জিরে গুঁড়ো- হাফ চামচ
শুকনো লঙ্কার গুঁড়ো- ১ চামচ
নুন, চিনি স্বাদমতো
আলু- তিনটে ( বড়ো মাপের)
পেঁয়াজ কুচি- তিনটে
আদা কুচি- ২ চামচ
টমেটো- ১ টা
গোলমরিচ
এলাচ
লবঙ্গ
শুকনো লঙ্কা
তেজপাতা
সরষের তেল

দেখুন রেসিপি ভিডিয়ো

<iframe src="https://www.facebook.com/plugins/video.php?href=https%3A%2F%2Fwww.facebook.com%2Fchefsougato%2Fvideos%2F699672120834486%2F&show_text=0&width=560" width="560" height="315" style="border:none;overflow:hidden" scrolling="no" frameborder="0" allowTransparency="true" allowFullScreen="true"></iframe>

যেভাবে বানাবেন
মাংস ভালো ভাবে ধুয়ে নিয়ে হলুদ, ধনে গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, শুকনো লঙ্কার গুঁড়ো, নুন, চিনি এবং বড় মাপের দুচামচ সরষের তেল দিয়ে ম্যারিনেট করে তিন ঘন্টা ফ্রিজে রাখতে হবে। এবার যে পাত্রে রান্না করবেন সেই পাত্রে এক চামচ সরষের তেল দিয়ে প্রথমে আলু ভেজে নিন। আলু ভাজার আগে অল্প নুন হলুদ মাখিয়ে নেবেন। এরপর ওই তেলে তেজপাতা-সহ সব শুকনো মশলা দিন। পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভালো করে নেড়ে ম্যারিনেট করে রাখা মাংস দিন। এক চামচ আদা বাটা দিন। এরপর ওর মধ্যে আদা কুচি আর টুকরো করে রাখা টমেটো দিন।

একটু কষিয়ে নিয়ে ভেজে রাখা আলু দিন। এক কাপ জল দিয়ে প্রেসারের মুখ বন্ধ করে রাখুন। তিনটে সিটি পড়ার পর ঢাকনা খুলে একবার দেখে নিন। একচামচ গরম মশলার গুঁড়ো দিয়ে আরও পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। রান্না হয়ে এলে নিজেই বুঝতে পারবেন। আঁচ থেকে মাংস নামিয়ে নিয়ে পরিবেশন করুন গরম ভাতের সঙ্গে।

আরও পড়ুন
করোনা আর উম্পুনের জোড়া ফলায় জামাইষষ্ঠীর দফারফা!

Viewing all 1736 articles
Browse latest View live


<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>